'কলি’ নয়, শাপলাই চায় এনসিপিসি র প্রজ্ঞাপন
আপনাদের বলব, এসব খেলা বন্ধ করেন। যদি এসব খেলা বন্ধ না করতে পারেন, তাহলে হয়তো বা আমরা ইলেকশন কমিশনে গিয়ে, ইলেকশন কমিশনের সামনে গিয়ে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আমাদের প্রটেস্টের (আন্দোলন) মাধ্যমে আপনাদের পদত্যাগ করাতে বাধ্য হবো।’
এদিকে, নমনীয় অবস্থানের কথা জানিয়েছে নির্বাচন কমিশনও। ইসি বলছে, নানা সমালোচনার মুখে প্রতীকের তালিকা সংশোধন করে শাপলা কলি প্রতীক বিধিমালায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রয়োজন মনে করলে আবারও সংশোধন করা হবে।
গতকাল বিকেলে নির্বাচন ভবনে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে ইসি সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ‘কমিশন মনে করেছে এটা করা যায়, তা-ই করা হয়েছে। যেহেতু কিছু বিরূপ মন্তব্য এসেছে, তাই কিছু বাদ দিয়ে কিছু যোগ করা হয়েছে। কে চেয়েছে বা কে চায়নি, সেটা বিষয় নয়; শাপলা কলি প্রতীকটি যোগ করার সিদ্ধান্ত কমিশনের। ভবিষ্যতে যদি কমিশন প্রয়োজন মনে করে, তাহলে আবারও পরিবর্তন করতে পারবে।’
শাপলা প্রতীকটি বিধিমালায় না থাকায় কোনো দলকে দেওয়া যাবে না, তাহলে কোন বিবেচনায় শাপলা কলি প্রতীকটি বিধিমালায় যোগ করা হলো—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘আমাদের প্রতীকের তালিকা নিয়ে অনেক সমালোচনা ছিল। তাই আগের তালিকা থেকে ১৬টি প্রতীক বাদ দিয়ে ১১৯টি প্রতীক সংরক্ষণ করা হয়েছে।’
অন্য এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ইসি মনে করেছে, শাপলা কলি রাখা যেতে পারে। এটা কারও দাবির পরিপ্রেক্ষিতে করার বিষয় নয়। আপনারা জানেন, একটি দল শাপলা চেয়েছে। শাপলা প্রতীক আর শাপলা কলির মধ্যে পার্থক্য রয়েছে।’
সংগ্রহ কালবেলা

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks