কে এই লামিছা আর সোহাগ?
১ম পক্ষের লোক বলে
ভালোবাসার যুদ্ধ, লামিসা আর সোহাগের গল্প!
লামিসা নামের এক মেয়ে, যাকে হয়তো একদিন সবাই ভুল বুঝেছিল, কিন্তু আজ পরিস্থিতিই প্রমাণ করছে, সে ভুল পথে নয়, বরং সাহসের পথে হেঁটেছে!
লামিসার একটা কথা অনেকের হৃদয়ে গেঁথে আছে,
যে সতীত্ব আমি একজনকে দিয়েছি, সেটা দ্বিতীয় কাউকে দেখাতে পারবো না, আর যাকে ভালোবেসেছি, তাকে ঠকাতে পারবো না।
দ্বিতীয়
এই মেয়েটি ঠিক সেই বিশ্বাসের প্রতীক। সে আজ নিজের স্বামীর জন্য একা লড়াই করছে, বারবার ঘর থেকে বের হয়ে এসেছে, কিন্তু প্রভাবশালী পরিবারের চাপে স্বামীর কাছে থাকতে পারেনি। তবুও সে হার মানেনি!
সোহাগ নামের সেই ছেলেটা হয়তো গরিব, হয়তো সমাজের চোখে তুচ্ছ, কিন্তু তার প্রতি ভালোবাসাটা নিখাঁদ, একজন নিরপরাধ ছেলেকে বিয়ে করার অপরাধে জেলে পাঠানো, এটা শুধু অন্যায় নয়, এটা অমানবিকতা, তাকে অন্যায়ভাবে জেলে দেওয়া, এটা নিঃসন্দেহে অমানবিকতার চূড়ান্ত রূপ।
প্রতিটি মা-বাবাই চায় তাদের সন্তান ভালো থাকুক। কিন্তু প্রশ্ন হলো-
যেখানে সন্তান নিজের সুখ খুঁজে পেয়েছে, সেখানে বাধা দিয়ে কি সত্যিই তারা ভালো থাকবে?
সন্তানের ইচ্ছাকে সম্মান করাই তো আসল ভালোবাসা, শর্তবিহীন মমতার নামই তো পিতা-মাতা!
আমি শুধু এতটুকুই বলবো,
যদি লামিসা ও সোহাগ সত্যিকারের ভালোবাসায় সুখী হয়,
যদি তারা একে অপরের মধ্যে শান্তি খুঁজে পায়,
তবে দয়া করে, তাদেরকে সমাজের চোখে অপরাধী বানাবেন না, এই বিয়ে একটা উদাহরণ হতে পারে, যদি আমরা সহানুভূতির দৃষ্টিতে দেখি..!
#ভাভিরাল্পস্ত
য়_হোক
দ্বিতীয় পক্ষের লোক বলে
***এমন মেয়ে যেন আর কোন মা বাবার গ'র্ভে থেকে সৃ'ষ্টিক'র্তা পৃ'থিবী'তে না পাঠায়।
যে সন্তান নিজের বাবার চোখের পানি বুঝল না,
যে নিজের জন্মদাতার মান-সম্মান ভুলে অন্য কারও টানে চলে গেল,তার জন্য বাবার মন গলানো উচিত নয়।
বাবা ১৮ বছর ধরে লামিছাকে আগলে রেখেছিলেন,
এক ফোঁটা ক'ষ্ট যেন না পায় সেই চিন্তায় দিন কাটিয়েছেন।
সম্পর্ক এমন কারো সঙ্গে করা উচিত ছিল যে ছেলেকে মা-বাবা মেনে নেবে ।কারণ, মা-বাবার ও স্বপ্ন থাকে ছেলেমেয়ে কে নিয়ে।
কিন্তু আজ সেই মেয়েই সোহাগ নামের এক ছেলের হাত ধরে সবকিছু পেছনে ফেলে চলে গেছে। বাবা চুপ আছেন, কিন্তু তাঁর নীরবতা হাজারটা কান্নার থেকেও বেশি ক'ষ্টদায়ক।আর সেই কান্না শুধু একজন বাবার নয়,এটা প্রতিটি বাবা-মায়ের হৃদয়ের আ'র্তনাদ,
যারা সন্তানের জন্য সব দিয়েছে, অথচ শেষে পেয়েছে অবহেলা আর কষ্ট।
তবে এই মুহূর্তে মা-বাবার উচিত যে মেয়ে অবাধ্য তাকে ছেড়ে দেয়া । হয়রানি না করে। কারণ, দিন শেষে তাদেরই সন্তান।মেয়ে যদি কলাপাতার ঘরে, ডাল ভাত খেয়ে শান্তি খুঁজে পায় তাহলে তো মেয়ের সুখে তাদের সুখ অনুভব করা উচিত।
আমি সেই বাবার পাশে আছি
কারণ, সব কিছু ক্ষমা করা যায়, কিন্তু বাবার চোখের পানি ভুলে যাওয়া যায় না।বাবা মেনে না নেওয়া মানে ঘৃ'ণা নয়,এটা এক বাবার আ'ত্মস'ম্মান,যে এখনো নিজের ভালোবাসাকে অপমান হতে দেয়নি।
#ভিরাল্পস্ত
তৃতীয় পক্ষের লোক বলে
—গরীব স্বামীকে বাঁচাতে কোটিপতি বাবার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা তরুণীর,এমন ঘটনা আগে ঘটেনি বাংলাদেশে...😓😓
লামিছা ও সোহাগের গল্প লাইলী মজনু ও শিরি ফরহাদ কেউ হার মানায়।
কোটিপতি বাবার মেয়ে লামিছা প্রেম করে বসেন দিনমজুর সোহাগকে।
তারা একজন অন্যজনকে ভালবেসে পালিয়ে বিয়েও করে ফেলে, কিন্তু এটা লামিছার বাবা বিষয়টি মেনে নেয়নি,
লামিছার বাবা দিনমুজুর ছেলে সোহাগের নামে মিথ্যা মা*মলা দিয়ে জেলখানায় ভরে দেয়।
লামিছা কেউ আ*টকে রাখে তার পেটের সন্তান নষ্ট করে ফেলে!
অসহায় লামিছা বলছে বাবা মার সব কথা শুনার পরও
আমি কোথায় ভালো থাকবো সেটা বুঝতে পারছে না,অন্য জায়গায় বিয়ে হলে আমি ভালো নাও থাকতে পারি,সেখানে আমার সুখ নাও হতে পারে।সোহাগকে বিনা অপরাধে তারা
কেনো জেলে দিলো,মামলা দিলো!
লামিছা এখন বাবাকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে ভালবাসার মানুষের জন্য বাবার বিরু*দ্ধে যু*দ্ধে নেমেছে,এখন পুরো টাঙ্গাইলের মানুষ লামিছার হয়ে যু*দ্ধ করতেছে, মানববন্ধন করছে।
ভালবাসা সুন্দর যদি মানুষটা সঠিক হয়!
#লামিছা_সোহাগের_ভালোবাসার_চ্যালেঞ্জ
#গরীব_ভালোবাসা
#Viral_post_Bangladesh
#jhbappyv_
চতুর্থ পক্ষের লোক বলে
লামিছা ও সোহাগের ভালোবাসায় মুগ্ধ পুরো বাংলাদেশ,
লামিছা ও সোহাগের পাশে এখন শুধু গ্রামবাসী নয় পুরো বাংলাদেশ।
লামিছার ভালোবাসাকে সমগ্র দেশের মানুষ বাহবা নিচ্ছে।সোহাগের মুক্তি চাইছে।
ইতিমধ্যেই হাইকোটের আইনজীবি ও বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠন তাদের পাশে দাড়িয়েছে, তারা বিনা পয়সায় সোহাগের জন্য লড়বে।
একটা ছেলে কতটা সৎ, কতটা ভালো হলে,
পুরো গ্রামের মানুষ দেশের মানুষ তার পাশে দাঁড়ায়, তা বুঝতে চোখ নয়, হৃদয়ের দৃষ্টি লাগে। তারা কোনো অন্যায় করেনি, ভালোবেসে বিয়ে করেছে।
গ্রামের মানুষ প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে সোহাগকে জে*ল থেকে মুক্ত করে প্রয়োজনে ইউরোপ পাঠাবে,সোহাগকে প্রতিষ্ঠিত করবে, এটা শুধু একটি প্রতিশ্রুতি নয়, এটা একজন ভালো মানুষের প্রতি সমাজের জাগ্রত বিবেকের প্রতিফলন।
সোহাগের প্রতিষ্ঠিত হওয়া লামিসার বাবার অহংকারের জবাব।
সোহাগ লামিছার ভালবাসা কতটা গভীর, তাদের আশেপাশের মানুষ দেখলেই বুঝা যায়। লামিছা এখন আর একা নয়। লামিছার ভালবাসা ইনশাআল্লাহ জিতবে।
পঞ্চম পক্ষের লোক বলে
❝লামিছাকে ভালোবেসে কারাগারে স্বামী সোহাগ, অতঃপর গরীব স্বামীকে বাঁচাতে কোটিপতি বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে লামিছার লড়াই❞ ❤️🥰
কোটিপতি বাবা-মায়ের একমাত্র মেয়ে লামিছা।
সোনার চামুচ মুখে নিয়ে যার জন্ম, সেই মেয়ে ভালোবাসার টানে ঘর বেধেছিলেন এক গরীব ছেলে সোহাগ মিয়ার সাথে। এ যেন এক রূপকথার গল্প।🥰
দুজনের সুখের সংসার। টাকার অভাব থাকলেও ছিলো না আদর যত্ন ভালোবাসার অভাব। দুজনের সুখের সংসারে যখন নতুন এক অতিথির আগমন তখনি নেমে আসে এক অপ্রত্যাশিত বি'প'দ।
মেয়ে অপ্রাপ্ত বয়স্ক এই অযুহাতে মেয়ের বাবা স্বামী সোহাগের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নি'র্যা'ত'ন আইনে মামলা করে। আইনগত বাধ্যবাধকতায় সোহাগকে যেতে হয় জেলে। হ্মমতা ও দাপটের অপব্যবহারে জো'ড়পূর্বক
ন'ষ্ট করে দেয়া লামিছার গর্ভের সন্তান। 💔😓
কিন্তু হার মানেনি লামিছা৷ স্বামীকে মুক্ত করতে বাবা-মায়ের বি'রু'দ্ধে একপ্রকার যুদ্ধ ঘোষণা করে লামিছা।
লামিছা জানায়, ❝আমার এক ইজ্জত আমি কয়জনকে দেখাবো..! আমার এক ইজ্জত আমি একজনকে দেখাইছি। আমি তার সাথে সংসার করতে চাই।
প্রয়োজনে এক বেলা আমি না খেয়ে থাকবো।❞
লামিসা আরো জানায়, তার গর্ভের আড়াই মাসের বাচ্চা বাবা-মা জোড় করে ওষুধের মাধ্যমে নষ্ট করিয়েছে।
লামিসা এর পর স্বামীকে ফেরাতে বাবা-মায়ের কোটি টাকার সম্পদ আরাম আয়েশের জীবন ছেড়ে চলে যায় গরীব স্বামীর টিনের ঘরে। শুরু হয়ে যায় ভালোবাসার এক লড়াই।
সোহাগের এলাকাবাসী জানায় লামিসার বাবা যদি লামিসাকে মেনে না নেয় তারা সবাই তাকে মেয়ে হিসেবে স্বীকৃতি দিবে। এবং মুক্ত হবার পর চাঁদা তুলে সোহাগকে ইউরোপে পাঠিয়ে দিবে।
#ExclusiveUpdates


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks